Category List

All products

All category

EN

সামুদ্রিক পোয়া শুঁটকি কাট (Poa)

সামুদ্রিক পোয়া শুঁটকি কাট (Poa)
  • সামুদ্রিক পোয়া শুঁটকি কাট (Poa)_img_0
  • সামুদ্রিক পোয়া শুঁটকি কাট (Poa)_img_1

সামুদ্রিক পোয়া শুঁটকি কাট (Poa)

price

180 BDT200 BDTSave 20 BDT
    • 0.25Kg
    • 0.5Kg
    • 1Kg

Secure
Checkout

Satisfaction
Guaranteed

Privacy
Protected

1

Details:

  • Warranty
    বিক্রিত পন্য ফেরত নেয়া মহানবীর সুন্নাহ।

পোয়া মাছের পুষ্টিগুণ:

এ মাছ উচ্চ-প্রোটিন সমৃদ্ধ। পোয়া মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ডি থাকে। যা একাধিক জটিল রোগ থেকে মানব শরীরকে রক্ষা করে।শিশু-কিশোরদের মানসিক ও শারীরিক গঠনে এ মাছ দারুণ কাজ করে। পোয়া মাছের ওমেগা-৩ নামক ফ্যাটি এসিড হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী। কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এ মাছ। তাই হৃদরোগে আক্রান্ত ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এ মাছ খুবই উপকারী। নিউরোলজিস্টদের মতে শরীরে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিডের মাত্রা বাড়তে থাকলে ব্রেনের বিশেষ কিছু অংশের ক্ষমতা এতটাই বৃদ্ধি পায় যে ডিমেনশিয়া বা এলঝাইমারের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।

পোয়া মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড থাকায় রেটিনার কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আর্থাইটিসে আমাদের অস্থিসন্ধিগুলো ব্যথাসহ ফুলে যায়। নিয়মিত এ মাছ খেলে আর্থাইটিসের উপসর্গ কমে আসে। পোয়া বা সামুদ্রিক মাছের আমিষ সহজে পরিপাকযোগ্য। এছাড়া দেহের বৃদ্ধি ও ক্ষয়রোধে সাহায্য করে। এটি ভিটামিন বি-এর উৎকৃষ্ট উৎস। তাছাড়া সামুদ্রিক মাছের আমিষ ও তেল দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।



শুঁটকি মাছের উপকারিতা:

শুঁটকি মাছে ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ প্রোটিন থাকে। ফলে ডিমের বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন এটি। অন্তঃসত্ত্বা নারী, ক্ষীণকায় ব্যক্তির জন্যও উপকারী। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় শুঁটকি খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আবার সঠিক মাত্রায় সোডিয়াম থাকায় রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখে। বিশেষ করে যারা হাইপার টেনশনে ভুগছেন, তারা নিয়মিত শুঁটকি মাছ খেতে পারেন।


১.শুটকি মাছে রয়েছে উচ্চমাত্রার আমিষ বা প্রোটিন , ক্যালসিয়াম, কোলেস্টেরল ও শক্তি।

২.যে সব ব্যক্তি অধিক পরিমানে পরিশ্রম করে তাদের এই মাছ খাওয়া অনেক উপকার। শরীরের অধিক শক্তি যোগাতে শুটকি মাছের তুলনা হয়না।

৩.নিয়মিত এই মাছ খেলে ইনফ্লুয়েঞ্জা জ্বর, যক্ষ্মা এই অসুখগুলো সহজে হয় না।

৪.গর্ভবতী মায়েরা সম্ভব হলে শুটকি মাছ বেশি খেতে পারেন। কারন এতে আয়রন,সোডিয়াম ও অন্যান্য উপাদান রয়েছে।

৫.তাছাড়া আয়রন, আয়োডিনের মাত্রা বেশি থাকার জন্য দেহে রক্ত বাড়ায়, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে করে শক্তিশালী।

৬. শরীরের হরমোনজনিত সমস্যা দূর করে।

৭.এই মাছ বাড়ন্ত শিশু, ব্যায়ামবিদ, খেলোয়াড়,নৃত্যশিল্পী, সাঁতারু এ ধরনের ব্যক্তিদের জন্য যথেষ্ট উপকারী।কারন এতে যে পরিমানে ক্যালরী রয়েছে তা কায়িক পরিশ্রমের ব্যক্তিদের সাহায্য করে

৮.শুটকি মাছে প্রচুর পরিমানে কোলেস্টেরল রয়েছে। যে সব ব্যক্তি পাতলা লিকলিকে তাদের শরীর মোটা করতে শুটকি মাছ গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করে।


কারা খাবেন না:

শুঁটকি মাছের যেমন উপকারিতা রয়েছে, তেমনি কিছু ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। যাদের কিডনিজনিত সমস্যা এবং রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি, তাদের শুঁটকি মাছ না খাওয়াই ভালো। এছাড়া যাদের শুঁটকি মাছ খাওয়ার পর কোনো সমস্যা হয়, তাদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া না খাওয়াই ভালো।


🔵শুঁটকি সংরক্ষণ করার নিয়ম-

শুঁটকি বাটিতে ভরে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে। এতে শুঁটকি প্রায় বছরখানেক ভালো থাকবে।

related_products:

Al Afdal Shop
Al Afdal Shop

Hello! 👋🏼 What can we do for you?

05:12