All products
All category
সামুদ্রিক চ্যাপা শুঁটকি শুকনো (Chepa)
চ্যাপা শুঁটকি বাংলাদেশের একটি স্থানীয় খাদ্য। এটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন নামে পরিচিত। যেমন- চ্যাপা, চ্যাপা শুঁটকি, সিধল বা সিদঈল, হিদল (আঞ্চলিক নাম ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা অঞ্চল), ব্যারমা (পার্বত্য অঞ্চলে)।

সামুদ্রিক চ্যাপা শুঁটকি শুকনো (Chepa)
price
- 0.25Kg
- 0.5Kg
- 1Kg
Secure
Checkout
Satisfaction
Guaranteed
Privacy
Protected
Details:
- Warrantyবিক্রিত পন্য ফেরত নেয়া মহানবীর সুন্নাহ।
সাধারণত বিভিন্ন প্রজাতির মাছ রোদে শুকিয়ে শুঁটকি উৎপাদন করা হয়। দেশী জাতের মাছের শুঁটকি সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় বাংলাদেশের হাওরাঞ্চল। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর বড় একটি অংশ সনাতন পদ্ধতিতে মাছ প্রক্রিয়াকরণ করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। সাধারণত এসব শুঁটকি মাছ দিয়েই চ্যাপা শুঁটকি নামক বিশেষ একটি মৎস্যপণ্য উৎপাদন করা হয়। পুঁটি মাছের শুঁটকি এ পণ্য উৎপাদনের মূল কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এটি সনাতন পদ্ধতির গাঁজন প্রক্রিয়া দ্বারা প্রস্তুত করা হয় এবং এটি তৈরিতে তেমন কোন প্রযুক্তিগত জ্ঞানের প্রয়োজন পড়ে না। চ্যাপা শুঁটকি আমিষের একটি সহজলভ্য উৎস এবং আমাদের দেশের অনেকেই এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য মণ্ডিত স্বাদ এবং গন্ধের জন্য একে খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করে থাকে।
চ্যাপা শুটকি
১। স্বাস্থ্য সম্মত উপায়ে প্রক্রিয়াজাতকৃত।
২। এতে আছে উচ্চমাত্রার প্রোটিন, প্রায় ৬০ – ৬৫ শতাংশ।
৩। এতে ফ্যাট বা তেলের পরিমাণ বেশ কম। ফলে অপেক্ষাকৃত অধিক স্বাস্থ্যসম্মত।
৪। শুকিয়ে ফেলা হয় বিধায় এতে খনিজ উপাদানগুলো অপাক্ষাকৃত অধিক পরিমাণে উপস্থিত থাকে।
৫। অধিক মাত্রায় ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস বিদ্যমান যা মজবুত হাড় গঠনে আবশ্যক।
শুঁটকি মাছের উপকারিতা:
শুঁটকি মাছে ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ প্রোটিন থাকে। ফলে ডিমের বিকল্প হিসেবে খেতে পারেন এটি। অন্তঃসত্ত্বা নারী, ক্ষীণকায় ব্যক্তির জন্যও উপকারী। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় শুঁটকি খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আবার সঠিক মাত্রায় সোডিয়াম থাকায় রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখে। বিশেষ করে যারা হাইপার টেনশনে ভুগছেন, তারা নিয়মিত শুঁটকি মাছ খেতে পারেন।
১.শুটকি মাছে রয়েছে উচ্চমাত্রার আমিষ বা প্রোটিন , ক্যালসিয়াম, কোলেস্টেরল ও শক্তি।
২.যে সব ব্যক্তি অধিক পরিমানে পরিশ্রম করে তাদের এই মাছ খাওয়া অনেক উপকার। শরীরের অধিক শক্তি যোগাতে শুটকি মাছের তুলনা হয়না।
৩.নিয়মিত এই মাছ খেলে ইনফ্লুয়েঞ্জা জ্বর, যক্ষ্মা এই অসুখগুলো সহজে হয় না।
৪.গর্ভবতী মায়েরা সম্ভব হলে শুটকি মাছ বেশি খেতে পারেন। কারন এতে আয়রন,সোডিয়াম ও অন্যান্য উপাদান রয়েছে।
৫.তাছাড়া আয়রন, আয়োডিনের মাত্রা বেশি থাকার জন্য দেহে রক্ত বাড়ায়, দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে করে শক্তিশালী।
৬. শরীরের হরমোনজনিত সমস্যা দূর করে।
৭.এই মাছ বাড়ন্ত শিশু, ব্যায়ামবিদ, খেলোয়াড়,নৃত্যশিল্পী, সাঁতারু এ ধরনের ব্যক্তিদের জন্য যথেষ্ট উপকারী।কারন এতে যে পরিমানে ক্যালরী রয়েছে তা কায়িক পরিশ্রমের ব্যক্তিদের সাহায্য করে
৮.শুটকি মাছে প্রচুর পরিমানে কোলেস্টেরল রয়েছে। যে সব ব্যক্তি পাতলা লিকলিকে তাদের শরীর মোটা করতে শুটকি মাছ গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কারা খাবেন না:
শুঁটকি মাছের যেমন উপকারিতা রয়েছে, তেমনি কিছু ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। যাদের কিডনিজনিত সমস্যা এবং রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি, তাদের শুঁটকি মাছ না খাওয়াই ভালো। এছাড়া যাদের শুঁটকি মাছ খাওয়ার পর কোনো সমস্যা হয়, তাদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া না খাওয়াই ভালো।
🔵শুঁটকি সংরক্ষণ করার নিয়ম-
শুঁটকি বাটিতে ভরে ডিপ ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে হবে। এতে শুঁটকি প্রায় বছরখানেক ভালো থাকবে।
related_products:
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
23:34