আল আফদাল থেকে কেনো কিনবেন?

১। খলিশা ফুলের নেকটার থেকে সংগৃহীত মধুর নিশ্চয়তা।

২।চাক ভাংগা মধুর নিশ্চয়তা।

৩। শতভাগ খাঁটি মধুর নিশ্চয়তা।

৪। মধু সংগ্রহ থেকে প্যাকেজিং পর্যন্ত কার্যাবলী নিজস্ব তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন করা হয়।

৫। শতভাগ গ্রাহক সন্তুষ্টি।

সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধুর উপকারিতা গুলো হলো:

1. সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যেমন, হজমশক্তি বৃদ্ধি, সর্দি-জ্বর দূর হওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূরীকরণ করতে সাহায্য করে।
2. খলিশা ফুলের মধুতে আছে কপার, ম্যাঙ্গানিজ ও লৌহর মতো বিভিন্ন খনিজ উপাদান। যা রক্তে ‘হিমোগ্লোবিন’ বাড়াতে সাহায্য করে।
3. প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক চামচ করে মধু খেলে হজমশক্তি বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে।
4. এতে থাকা ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স ‘কোষ্ঠকাঠিন্য‘ দূর করতে সাহায্য করে।
5. নিয়মিত খলিশা ফুলের মধু খেলে শরীরের ওজন কমানো, রক্তের কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমানো ও ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
6. ত্বক ও চুলের যত্নে বিশেষভাবে এই মধুর ব্যবহার করা হয়। ত্বক ও চুলের যত্নে মধু ব্যবহারের নিয়ম।
7. হার্টের রোগীদের জন্য সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু অনেক কায্যকরি হিসেবে কাজ করে।
8. নিয়মিত এই মধু খেলে দেহের রক্ত চলাচল ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যা উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

1. উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা (Rich in Antioxidants)

1. সুন্দরবনের মধুতে প্রাকৃতিকভাবে ফেনলিক অ্যাসিড ও ফ্ল্যাভোনয়েডস থাকায় এটি কোষ ধ্বংসকারী ফ্রি র‌্যাডিকেল প্রতিরোধে সহায়ক।
2. 📚 Reference:
3. Rahman MM et al. (2017). "Comparative analysis of antioxidant properties of different floral honeys in Bangladesh." Journal of Food Biochemistry

2. অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল (Natural Antimicrobial Agent)

1. সুন্দরবনের মধুতে প্রাকৃতিক হাইড্রোজেন পার-অক্সাইড ও অন্যান্য জৈব উপাদান থাকে যা ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক প্রতিরোধে কার্যকর।
2. 📚 Reference:
3. Moniruzzaman M et al. (2013). "Antibacterial and antioxidant properties of different types of honey." BMC Complementary and Alternative Medicine

3. হজমে সহায়ক (Supports Digestive Health)

1. এতে প্রাকৃতিক এনজাইম ও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান থাকার কারণে গ্যাস্ট্রিক, অ্যাসিডিটি ও বদহজম দূর করে।
2. 📚 Reference:
3. Ahmed S et al. (2009). "Honey as a potential natural treatment for gastrointestinal diseases." Journal of Medicinal Food

4. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য তুলনামূলক নিরাপদ (Lower Glycemic Impact)

1. সুন্দরবনের কাঁচা মধুর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তুলনামূলকভাবে কম এবং এটি রক্তে গ্লুকোজ বৃদ্ধির হার ধীরে করে।
2. 📚 Reference:
3. Islam A et al. (2018). "Glycemic response of Bangladeshi honeys in healthy individuals." Bangladesh Journal of Medical Science

5. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় (Boosts Immunity)

1. এতে থাকা খনিজ পদার্থ ও পলিফেনল যৌগ দেহের ইমিউন রেসপন্সকে সক্রিয় করে তোলে।
2. 📚 Reference:
3. Fauzi AN et al. (2011). "Immunomodulatory properties of honey." Journal of Food Science

6. প্রাকৃতিক শক্তিবর্ধক (Natural Energy Booster)

1. উচ্চ পরিমাণ প্রাকৃতিক গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ থাকার কারণে এটি দ্রুত শক্তি সরবরাহ করে, বিশেষ করে খেলোয়াড় বা পরিশ্রমী মানুষের জন্য।
2. 📚 Reference:
3. Bogdanov S et al. (2008). "Honey for nutrition and health: a review." Bee Product Science

7. চর্মরোগ ও ক্ষত নিরাময়ে সহায়ক (Wound Healing & Skin Health)

1. সুন্দরবনের মধুতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও হিউমেকট্যান্ট উপাদান থাকায় এটি ত্বকে প্রয়োগ করলে ক্ষত শুকাতে ও ইনফেকশন রোধে সহায়তা করে।
2. 📚 Reference:
3. Mandal MD, Mandal S. (2011). "Honey: its medicinal property and antibacterial activity." Asian Pacific Journal of Tropical Biomedicine

**Raw Honey এবং Processing Honey কাকে বলে?

মৌমাছি যে মধু তৈরি করে মৌচাকে জমা করে, সেই মধুই হচ্ছে কাঁচা মধু বা ‘র হানি’। সেটা গ্রাম গঞ্জের হাতে চাক কাটা মধু হোক বা বাক্সের ভেতরে পোষা মৌমাছি দিয়ে উৎপাদিত মধু হোক। এই দুই প্রকার মৌমাছিই যদি ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে,

তাহলে এই দুই প্রকার মধুই ভালো মধু, খাঁটি মধু। বাজারে বিক্রি হওয়া বেশিরভাগ মধু প্রক্রিয়াজাত মধু বা Processing Honey। কাঁচা মধু এবং প্রক্রিয়াজাত মধু , এই দুই মধুর মধ্যে স্পষ্ট অনেক পার্থক্য রয়েছে।

প্রক্রিয়াজাত করা হয় মধু গরম করার মাধ্যমে। আর মধু গরম করলে মধুর অনেক উপকারিতা নষ্ট হয়ে যায় এবং অনেক সময় ক্ষতিকর হয়ে যেতে পারে। তাই আমাদের অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে ভালো মানের Raw Honey বা কাঁচা মধু খাওয়ার জন্য।