Category List

All products

All category

EN

এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল তেল | Extra Virgin Coconut Oil

এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল তেল | Extra Virgin Coconut Oil
  • এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল তেল | Extra Virgin Coconut Oil_img_0
  • এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল তেল | Extra Virgin Coconut Oil_img_1
  • এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল তেল | Extra Virgin Coconut Oil_img_2

এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল তেল | Extra Virgin Coconut Oil

price

130 BDT140 BDTSave 10 BDT
sold_units 2
    • 100ml
    • 500ml
    • 200ml

Secure
Checkout

Satisfaction
Guaranteed

Privacy
Protected

1

Details:

  • Warranty
    বিক্রিত পন্য ফেরত নেয়া মহানবীর সুন্নাহ।

আল আফদাল কোকোনাট অয়েল কেনো সেরা?

১। তাজা নারিকেল থেকে তেল প্রস্তুত করা হয়।

২। নারিকেল সংগ্রহ থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া নিজস্ব তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন করা হয়।

৩। নারিকেল সংগ্রহের পর তা কোরানো হয়। এরপর এই কোরানো নারিকেল রোদে শুকিয়ে এর আর্দ্রতা যতটা সম্ভব কমিয়ে আনা হয়।

৪। আর্দ্রতা কমিয়ে আনা শুকনো নারিকেল কোরানো মিলে ভাঙিয়ে তেল বের করা হয়।

৫। নিজস্ব কারখানায় তেঁতুল কাঠ দ্বারা প্রস্তুতকৃত ঘানিতে তেল প্রক্রিয়াজাত করা হয়।

৫। ভাঙিয়ে আনা তেল ডাবল ফিল্টারিং ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে এরপর বোতলজাত করা হয়।

৬। শতভাগ বিশুদ্ধ নারিকেল তেল।

৭। রান্না, ডায়েট এবং চুলের পরিচর্যার জন্য উপযুক্ত।


যেভাবে সংরক্ষণ Coconut Oil বা নারিকেল তেল

কিছুদিন পর পর এই তেল রোদে দেওয়া উচিৎ। এতে করে তেলের গুণগত মান ভালো থাকে। দীর্ঘদিন একভাবে রেখে দিলে কালচে প্রলেপ পড়তে দেখা যায়।


যেসব কাজে ব্যবহার করা যায় এই তেল

নানা ধরনের রসা, ভূনাসহ বিভিন্ন তরকারিতে এই তেল ব্যবহার করা যায়। এছাড়া মিষ্টান্ন, পিঠা ইত্যাদিতেও এর উল্লেখযোগ্য ব্যবহার রয়েছে। রান্নার পাশাপাশি এটি মাথা ঠান্ডা রাখতে এবং চুলের পরিচর্যায়ও বেশ ভালো কাজে দেয়। বর্তমানে ডায়েটের জণ্যে এটি খুবই জনপ্রিয়।


সুস্বাস্থ্যের জন্য নারিকেল তেলের উপকারিতাঃ


নারিকেল তেলের উপকারিতা অনেক। ওজন কমানো থেকে শুরু করে ডায়াবেটিস পর্যন্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই তেল কাজ করতে পারে। নারিকেল তেলের সুবিধার মধ্যে কার্ডিওভাসকুলার সুবিধাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। শুধু মনে রাখবেন যে এটি গুরুতর রোগের জন্য একটি নিরাময় নয়। এটি সুস্থ থাকার একটি উপায় হতে পারে। আসুন আরও বিশদে জেনে নেই কীভাবে এই তেল শরীরের জন্য উপকারী হতে পারে।


ওজন কমানোর জন্য নারিকেল তেলঃ

ওজন কমাতেও নারকেল তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, নারকেল তেলে মাঝারি চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড (MCFAs) যেমন লরিক অ্যাসিড, ক্যাপ্রিলিক অ্যাসিড এবং ক্যাপ্রিক অ্যাসিড রয়েছে। এই MCTs (মাঝারি-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড) ওজন কমানোর খাদ্যের একটি প্রধান অংশ হিসাবে বিবেচিত হয়।

যাইহোক, কিছু গবেষণা এটাও বলে যে নারকেল তেল অতিরিক্ত ওজন এবং স্থূলতা কমাতে সাহায্য করে কিনা তা পরিষ্কার নয়। এই কারণে, এই বিষয়ে আরও গবেষণা করা উচিৎ।


হজমে সাহায্য করেঃ

নারিকেল তেলের উপকারিতাগুলির মধ্যে হজমের স্বাস্থ্যের উন্নতিও অন্তর্ভুক্ত। আসলে, নারিকেল তেলকে একটি স্বাস্থ্যকর তেল হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যা হজমের উন্নতিতে সহায়ক হতে পারে।


খিঁচুনি প্রতিরোধে নারকেল তেলঃ

নারিকেল তেল খিঁচুনি প্রতিরোধেও সাহায্য করতে পারে। হ্যাঁ, নারিকেলে অ্যান্টিকনভালসেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি মৃগীরোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে। এই কারণে, এটি বিশ্বাস করা হয় যে খিঁচুনি সমস্যায় নারকেল তেল কিছুটা উপকার করতে পারে।


ডায়াবেটিসে নারিকেল তেলের উপকারিতাঃ

নারিকেল তেল খাওয়ার উপকারিতার মধ্যেও ডায়াবেটিস রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খাদ্যের একটি বিশাল অবদান রয়েছে। একটি গবেষণা বলছে যে ভার্জিন নারকেল তেলের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রয়েছে, তবে এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়াও ক্ষতিকারক হতে পারে।

আরেকটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে ভার্জিন নারিকেল তেলে উপস্থিত বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ রক্তে উপস্থিত গ্লুকোজের পরিমাণ কমাতে পারে। এছাড়াও, নারিকেল তেল খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে এবং ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতেও সাহায্য করতে পারে। এই কারণে, কুমারী নারিকেল তেল এর জন্য ক্লিনিকাল ট্রায়ালের সুপারিশ করা হয়েছে।


হার্টের স্বাস্থ্যের জন্যঃ

নারিকেল তেল হার্টকে সুস্থ রাখতেও সাহায্য করতে পারে। আসলে, নারিকেল তেলে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বহুগুণ কমাতে পারে। তবে এই বিষয়ে আরও গবেষণা করার কথাও রয়েছে।


রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ

নারিকেল তেলও ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করতে পারে। একটি গবেষণা বলছে, নারিকেল তেলে রয়েছে ক্যাপ্রিক অ্যাসিড, লৌরিক অ্যাসিড এবং ক্যাপ্রিলিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিডগুলির অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল কার্যকলাপ রয়েছে, যা প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে।

আরেকটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে ভার্জিন নারকেল তেল (VCO) S. aureus ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিকে বাধা দিতে পারে। এটি ফ্যাগোসাইটিক ইমিউন কোষের ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে। এই কারণে, ইমিউনোমোডুলেটরি প্রভাব নারকেল তেলে পাওয়া যায়।


দাঁতের স্বাস্থ্যঃ

দাঁতের যত্নে নারকেল তেল ব্যবহার করা যেতে পারে, যা প্লেক তৈরি হওয়া প্রতিরোধ করতে পারে।


হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য নারকেল তেলের উপকারিতাঃ

নারিকেল তেল হাড়কে সুস্থ ও মজবুত রাখতে সাহায্য করে। কুমারী নারিকেল তেলে উপস্থিত পলিফেনল যৌগগুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে। ইঁদুরের ওপর করা এক গবেষণায় দেখা গেছে, নারিকেল তেল ব্যবহারে অস্টিওপোরোসিস আক্রান্ত ইঁদুরের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এনজাইমের পরিমাণ বেড়ে যায়।


বাতের জন্য নারিকেল তেলের উপকারিতাঃ

নারিকেল তেল একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিৎ। এটি আর্থ্রাইটিসের রোগীদের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে, কারণ নারিকেল তেলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি ইঁদুরের উপর করা পরীক্ষা-নিরীক্ষার দ্বারাও নিশ্চিত করা হয়েছে যে নারিকেল তেল আর্থ্রাইটিস প্রতিরোধে কার্যকর হতে পারে।


কিডনির স্বাস্থ্যঃ

নারিকেল তেল কিডনির জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয়। একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা অনুসারে, নারিকেল তেল শুধুমাত্র উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, কিডনির সমস্যা নিরাময়েও সাহায্য করতে পারে।


ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে নারকেল তেল খাওয়ার উপকারিতাঃ

পেট ভরা থাকার পরও কিছু না কিছু খেতে থাকার ইচ্ছা জাগে, যার কারণে ক্রমাগত ওজন বাড়ছে? কিছুই না, নারকেল তেল এটিতেও সাহায্য করতে পারে। হ্যাঁ, নারকেল তেল খেলে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রতিদিন নাস্তায় স্মুদিতে নারিকেল তেল ব্যবহার করা হলে ক্ষুধা কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

এই গবেষণায় এটাও স্পষ্ট করা হয়েছে যে মিডিয়াম চেইন ফ্যাটি অ্যাসিড (MCTs) ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা বেশি রাখে। যাইহোক, নারিকেল তেলেও MCTs রয়েছে। তবুও, এই বিষয়ে আরও গবেষণা এখনও প্রয়োজন।

related_products:

Al Afdal Shop
Al Afdal Shop

Hello! 👋🏼 What can we do for you?

01:50