All products
All category
জেনুইন কাশ্মিরী জাফরান (Zafran | Safffron)
সরাসরি কাশ্মীরের পেহেলগাম থেকে সংগৃহিত । ১০০% পিওর গ্যারান্টি । বিশ্বের সবচেয়ে দামী মসলা হলো জাফরান।তাই জাফরানকে বলা হয় লাল সোনা।এর কারণ হলো এর দাম সোনার দামের মতই।

জেনুইন কাশ্মিরী জাফরান (Zafran | Safffron)
price
- 1gm
Secure
Checkout
Satisfaction
Guaranteed
Privacy
Protected
Details:
- Warrantyবিক্রিত পন্য ফেরত নেয়া মহানবীর সুন্নাহ্ ।
জাফরান ক্রোকাস স্যাটিভা (crocus sativa) নামের একটি এক্সোটিক (Exotic) বা বহিরাগত ফুল থেকে আহরিত হয়। এটি মূলত ইরান, ভারত এবং গ্রিসের কিছু এলাকাতে হয়।
জাফরানের স্বাস্থ্য উপকারিতা
১) জাফরানে রয়েছে বিস্ময়কর রোগ নিরাময় ক্ষমতা। জাফরানে রয়েছে পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদপিণ্ডের সমস্যাজনিত রোগ দূর করে।
২) হজমে সমস্যা এবং হজম সংক্রান্ত যেকোনো ধরনের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে জাফরান।
৩) জাফরানের পটাশিয়াম দেহে নতুন কোষ গঠন এবং ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সারিয়ে তুলতে সহায়তা করে।
৪) মস্তিষ্ককে রিলাক্স (Relax) করতে সহায়তা করে, এতে করে মানসিক চাপ ও বিষন্নতা জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
৫) জাফরানের ক্রোসিন (Crocin) নামক উপাদানটি অতিরিক্ত জ্বর কমাতে সহায়তা করে।
৬) নিয়মিত জাফরান সেবনে শ্বাস প্রশ্বাসের নানা ধরনের সমস্যা যেমন অ্যাজমা (Asthma), পারটুসিস (Pertussis), কাশি এবং বসে যাওয়া কফ দূর করতে সহায়তা করে।
৭) মেয়েদের মাসিকের অস্বস্তিকর ব্যথা এবং মাসিক শুরুর আগের অস্বস্তি দূর করতে জাফরানের জুড়ি নেই।
৮) জাফরানের রয়েছে অনিদ্রা সমস্যা দূর করার জাদুকরী ক্ষমতা।
৯) সামান্য একটু জাফরান নিয়ে মাড়িতে ম্যাসাজ করলে মাড়ি, দাঁত এবং জিহ্বার নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
১০) গবেষণায় দেখা যায় জাফরান দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে এবং চোখের ছানি পড়া সমস্যা প্রতিরোধেও কাজ করে।
১১) জাফরানের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান বাতের ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, মাংসপেশির ব্যথা এবং দুর্বলতা দূর করতে অব্যর্থ ঔষুধ।
১২) অ্যাসিডিটির (Acidity) সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে সামান্য একটুখানি জাফরান।
১৩) জাফরান দেহের কোলেস্টেরল (Cholesterol) এবং ট্রাইগ্লিসারাইড (Triglyceride) নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
১৪) মস্তিস্কের গঠন উন্নত করতে জাফরানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। স্মৃতিশক্তি এবং চিন্তা ক্ষমতা উন্নত করতে এটি খুবই কার্যকরী।
১৫) এটি আলজাইমার (Alzheimer) এবং পার্কিনসন (Parkinson) রোগ থেকে দূরে রেখে অক্সিডেটিভ (Oxidative) স্ট্রেস থেকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে বাঁচায়।
১৬) কিডনি, যকৃৎ এবং মুত্রথলির রোগ থেকে মুক্তি দেয় জাফরান। ক্যান্সার ও টিউমার নিরাময়েও জাফরান খুবই কার্যকরী।
গর্ভাবস্থায় জাফরানের উপকারিতা ঃ
গর্ভাবস্থায় মেয়েদের জীবনের সবচেয়ে দামী সময়। এই সময়টিতে সে নিজের জীবন এর চেয়ে তার গর্ভে থাকা জীবনটি নিয়ে চিন্তায় থাকে। গর্ভাবস্থায় কোন খাবার তার অনাগত সন্তানের জন্য ভাল হবে সেই সন্ধান শুরু করে। এমন একটি খাবার হল জাফরান।
শিশুর ত্বকের রঙ সম্পূর্ণ বাবা মায়ের জিন এবং ত্বকের মেলানিনের পরিমাণের উপর নির্ভর করে। ডাক্তারদের মতে জাফরান আপনার শিশুর ত্বককে প্রদীপ্ত আভা দিতে সহায়তা করে।এটি শিশুর সুস্থ ত্বক নিশ্চিত করে এর চেয়ে বড় আর কি হতে পারে।কারন প্রতিটি ত্বকের রঙের আলাদা সৌন্দর্য আছে যদি সেটি সুস্থ হয়।
জাফরানে এন্টি-ডিপ্রেশন এজেন্ট থাকে যা মেজাজের পরিবর্তন এবং উদ্বেগ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি মাকে সুখী রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করে এবং তাই শিশুটিও থাকে খুশি।
গর্ভে বাচ্চা বড় হওয়ার সাথে সাথে মায়ের দেহের পেশীগুলি বাচ্চার জন্য স্থানটি প্রসারিত করে এবং সামঞ্জস্য করে। এই প্রক্রিয়া চলাকালীন, মা পিছনে, পেট এবং পায়ে মারাত্মক বাধা এবং ব্যথা পেতে পারে। পরিমিতরূপে জাফরান গ্রহণ আপনাকে এই বেদনাদায়ক সময়ে স্বস্তি দিতে পারে।
মায়েদের গর্ভাবস্থায় রক্তাল্পতার মুখোমুখি হতে পারে। এজন্য মায়েদের গর্ভাবস্থায় আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। প্রতিদিন কিছু পরিমাণে জাফরান খেলে শরিলে আয়রন এবং হিমোগ্লোবিনের স্তর বজায় রাখতে সহায়তা করবে এবং এই সুন্দর যাত্রায় আপনাকে সুস্থ রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করবে।
হরমোন পরিবর্তন, ক্রমবর্ধমান পেট এবং শ্বাসকষ্ট সকালে ক্লান্তির কারন হতে পারে। ঘুমোতে যাওয়ার আগে জাফরান দুধ খেলে আপনার শরীরকে অধিক ভালো রাখবে।
ত্বকের যত্নে জাফরানের ব্যবহার:
১) জাফরান ও চন্দন মাস্ক
প্রস্তুত প্রণালী
একটি পাত্রে ৪ চা চামচ দুধের মধ্যে জাফরান দিয়ে জাফরানের হলুদ রঙ আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
হলুদ রঙ আসলে এর সাথে চন্দন মিশিয়ে ভালো করে পেস্ট বানিয়ে পুরো ফেইসে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট।
এই মাস্কটি স্কিনকে এক্সফোলিয়েট (Exfoliate) করে পরিষ্কার করবে এবং ত্বক ভেতর থেকে উজ্জ্বল করবে। এটি সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করলেই কার্যকরী ফল পাওয়া যাবে।
২) ব্রণ দূর করতে
প্রথমে জাফরান আর কাঁচা দুধ মিশিয়ে দুই ঘন্টা রেখে দিন।
এবার মিশ্রণটি ফেইসে লাগিয়ে একটু ম্যাসাজ করে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
সপ্তাহে ১-২ ব্যবহার করলে ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
৩) গ্লো ফেইস মাস্ক
প্রথমে একটি বাটিতে ১ চামচ চিনি, ৩ চা চামচ কাঁচা দুধ, ৪-৫টি জাফরান আর একটু অলিভ অয়েল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
এবার মিশ্রণটি ঘার সহ পুরা ফেইসে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একদিন ব্যবহারেই আপনি পাবেন উজ্জ্বল ত্বক
৪) ড্রাই স্কিনের জন্য মাস্ক
একটু অলিভ অয়েলের সাথে টক দই এবং জাফরান মিশিয়ে রাতের বেলা ফেইসে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে দিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
মিল্ক পাউডার, জাফরান এবং গোলাপজল ভালো করে মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিন। এবার এই প্যাকটি ফেইসে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে ভালো করে ধুয়ে নিন।
এই প্যাক দু’টি ত্বকের শুষ্কতা দূর করার পাশাপাশি ত্বকের সেনসিটিভিটি, র্যাশ, এবং স্কিনের চামড়া ওঠা দূর করবে।
৫) জাফরান ও আমন্ড মাস্ক
প্রথমে আমন্ড এবং জাফরান একসাথে ব্লেন্ড করে নিন।
এবার এতে অল্প একটু মধু মিশিয়ে ফেইসে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আমন্ড এর ন্যাচারাল অয়েল আর জাফরানের এন্টি অক্সিডেন্ট মিলে স্কিনের ডেড সেলস, ডার্ক সার্কেল, ব্ল্যাক স্পট দূর করে স্কিনকে সফট আর হেলদি করে।
১০০% পিওর জাফরান না হলে এসকল গুনাগুনের কানাকড়ি ও মিলবে না , তাই নকল হইতে সাবধান...... সস্তা মূল্যে আসল জাফরান কারো পক্ষেই কোন কালেই দেয়া সম্ভব নয় ........
নিয়মিত নিজের যত্ন নিন সুস্থ ও সুন্দর থাকুন। সংগে আছে Al-Afdal Shop।
related_products:
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
05:02